আমহার্স্ট স্ট্রিটের মোড় থেকে পোস্ট অফিসের দিকে একটু এগোলেই পড়বে পটলডাঙা স্ট্রীট। অবশ্য পঞ্চাশ ষাট দশকের পটলডাঙার সঙ্গে আজকের আকাশছোঁয়া বহুতলের ঘুপচি গলিতে পরিণত হওয়া পটলডাঙা স্ট্রীটের সাযুজ্য নেই বললেই চলে। তবু একটু কষ্ট করে উঁকি ঝুঁকি মারলে দু একটা জরাজীর্ণ রকের মধ্যে থেকে হয়তো আবিষ্কার করে ফেলবেন সেদিনের চাটুজ্জের রক। বাংলা সাহিত্যের রক কালচারের অন্যতম পীঠস্থান। এখানেই টেনিদার মুখেন মারিতং জগতং' এর সঙ্গী ছিলো প্যালা, হাবুল ও ক্যাবলা। চেনা চেনা মুখ, চেনা চরিত্র যেন পাশের বাড়ির ছেলেগুলোর মতোই আর তাদের গুরু হলো ঐ বখাটে টেনিদা ( সে ম্যাট্রিক দিয়েছে, কে জানে এন্ট্রান্সও দিয়েছে কিনা। মধ্যবিত্ত শিক্ষিত বাঙালির কাছে এ হেন ছেলে বখাটে তো হবেই)Read More
Category : পশ্চিমবঙ্গ
মানবাধিকার সংগঠন এপিডিআর এর পঞ্চাশ বছর পূর্তিঃপায়ে পায়ে পঞ্চাশ। এভাবেই ব্যাখ্যা করা যেতে পারে দেশের প্রমুখ মানবাধিকার সংগঠন এপিডিআর এর দীর্ঘ পথচলাকে।জরুরি অবস্থার সেই নিকষ কালো দিনে যখন বিরুদ্ধ স্বর নিষিদ্ধ, বাক স্বাধীনতা বিপন্ন তখন গণতন্ত্রের প্রতি দায়বদ্ধ কিছু মুক্ত মনা মানুষ গড়ে তুলেছিলেন এই সমিতি। তারপর বহু সময় পার হয়েছে,এপিডিআর হয়ে উঠেছে মানুষের প্রতিবাদের ভাষা।আজ বৃষ্টি মাথায় নিয়ে সমিতির বহু ইতিহাসের সাক্ষী অফিস ঘর ১৮,মদন বড়াল থেকে শুরু হল এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা। সূচনা করলেন অমিতদ্যুতি কুমার,সঙ্গে ছিলেন দেবপ্রসাদ রায়চৌধুরী, কৃষ্ণা বন্দোপাধ্যায় সহ বিভিন্ন ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের প্রতিনিধিরা।এই মিছিল যায় হেদুয়া পর্যন্ত। মুসলিম ইন্সটিটিউটের অপর একটি অনুষ্ঠানে মানবাধিকার আন্দোলনের সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন বিভিন্ন বক্তারা।তবে সবচেয়ে আকর্ষণীয় ছিল মহাবোধি সোসাইটির অনুষ্ঠান। উপচে পড়া মানুষের ভিড়ে বক্তব্য রাখেন বোলান গঙ্গোপাধ্যায়, অরুনাভ ঘোষ,সুমন কল্যাণ মৌলিক, আশিষ গুপ্ত, মিলন দত্ত, অমিতদ্যূতি কুমার প্রমুখ।আজ উত্তর বঙ্গে শিলিগুড়ি ও আলিপুরদুয়ারেও এই পঞ্চাশ বছর উৎসব পালন করে সেখানকার এপিডিআর কর্মীরা।আজকের অনুষ্ঠানের প্রধান আওয়াজ ছিল ঐক্যবদ্ধ অধিকার আন্দোলনের।Read More
দেশের সঙ্গীত সম্রাজ্ঞী, কোকিলা কোন্ঠী লতা মঙ্গেশকরের প্রয়াণে সংগীত শিল্পী কে শ্রদ্ধার্ঘ্য জ্ঞাপন করতে মাত্র তিন মিনিটে এঁকে ফেলেছিলেন তাঁর ছবি। আর সেই শ্রদ্ধার্ঘ্য জ্ঞাপন এনে দিলো ময়ূখের হাতে "ভারতীয় কলারত্ন আর্ট এক্সেলেন্স অ্যাওয়ার্ড"।Read More
পলাশী যুদ্ধ : চক্রান্ত , ট্র্যাজেডির ইতিহাস হাসিবুর রহমান ভারত বর্ষের ইতিহাসে চক্রান্ত ও ট্র্যাজেডির সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনা হল ২৩শে জুন পলাশীর যুদ্ধ । পলাশীর প্রান্তরে যুদ্ধ যুদ্ধ নামক প্রহসনের মধ্য দিয়ে ইংরেজরা ভারতে মুসলিম শাসনের বিরুদ্ধে তাদের দেড়শ ' বছরের বেশি সময়ের চক্রান্তের সফল বাস্তবায়ন করে । ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর প্রান্তরে বাংলা তথা ভারতের স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয় । স্বাধীনতার বিমূর্ত প্রতীক দেশপ্রেমিক নবাব সিরাজ-উদ-দৌলাকে তারা নির্মম ও নৃশংসভাবে খুন করে তাঁর দেহকে নিয়ে ইতিহাসের জঘন্যতম তামাশায় লিপ্ত হয় । দেশ ও মানবতার শত্রুরা নবাবের পবিত্র চতুষ্পদ জন্তুর সাথে বেঁধে দিনভর মুর্শিদাবাদের রাজপথে টেনে হিঁচড়ে বেড়িয়েছিল । সবশেষে দেশপ্রেমিক নবাবের অসাড় দেহকে কেটে টুকরো টুকরো করে কুকুর - শৃগালের খাবার হিসেবে ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলেছিল । বস্তুত , দেশ ও মানবতার ঐ শত্রুরা সেদিন বাংলা ও ভারতের স্বাধীনতা সূর্যকেই অতল অন্ধকারে ছুঁড়ে মেরেছিল । জুন মাস আমাদের ইতিহাসের সেই ট্র্যাজেডিকে স্মরণ করিয়ে দেয় । ১৭৫৭ সালে ইংরেজ ও তাদের দালালদের চক্রান্তে তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় । সে সাথে তাঁর জীবনে মহানুভবতা , বিচক্ষণতা , বীরত্ব ও মহত্ত্বকে ইচ্ছাকৃতভাবে ইতিহাসে বিকৃত করা হয়েছে । আর ভারতের মাটি রক্ষা করতে নিজের দেহের সমস্ত রক্তবিন্দু দিয়ে যিনি ভারতের মাটিকে রক্ত রঞ্জিত করলেন তাঁর ঐতিহাসিক স্বাতন্ত্র্য রক্ষার জন্য সামান্যতম চেষ্টার পরিবর্তে অসামান্য Read More
মধুরিমা দাস মোদী সরকার দ্বারা লাগুকৃত প্রথম লকডাউন জনগনের গন্তব্য পরিবর্তনের একটি বড় কারণ হিসেবে উঠে এসেছে। জাতীয় পরিসংখ্যান অফিসের তত্ত্বাবধানে পর্যায়ক্রমিক শ্রমবাহিনীর সমীক্ষা দ্বারা প্রকাশিত তথ্য এই বিষয়টির প্রমানকে মান্যতা প্রদান করেছে। "ভারতে অভিবাসন ২০২০-২০২১" শিরোনামের একটি প্রতিবেদনে সমীক্ষাটি, জুলাই ২০২০ থেকে জুলাই ২০২১ এই এক বছর সময়ের মধ্যে অভিবাসন এবং অভিবাসীদের অবস্থার একটি বিবরণ তুলে ধরেছে৷ সমীক্ষাটিতে মোট ১,১৩,৯৯৮ অভিবাসীদের ক্ষেত্রমাপ করা হয়েছে। লক্ষ্য করার বিষয় এই যে ৫১.৬% গ্রামীণ অঞ্চলে বসবাসকারী জনগন মহামারীর পরে শহরাঞ্চল থেকে স্থানান্তরিত হয়েছে।এই পরিসংখ্যানটি অভূতপূর্ব বেকারত্বের সংকটকে প্রমাণ করে যা প্রথম লকডাউনের পরের মাসগুলিতে যন্ত্রণাদায়ক ভাবে চূড়ান্ত পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। লকডাউনের পর সরকারের তরফ থেকে বেকারত্বের পরিসংখ্যান ও সঙ্কট বিষয়ে তথ্য প্রদান না করা হলেও, CMIE এর মতো নির্ভরযোগ্য বেসরকারি সংস্থা তাদের সমীক্ষা দ্বারা প্রাপ্ত তথ্য প্রদান করে বিষয়টিকে সর্বসম্মুখে তুলে ধরেছে। CMIE এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে গ্রামে এবং শহরে মোট ১২২ মিলিয়ন মানুষ চাকরি হারিয়েছে। সাধারান মানুষের চাকরি খোয়ানোর এই পরিসংখ্যান, FY21 এর প্রথম ত্রৈমাসিকে নথিভুক্ত করা জিডিপি ডেটার সাথে মিলে যায় যা Read More
ভার্চ্যুয়াল দুনিয়া জয়শ্রী ভূষণ অনেকদিন থেকেই "ভার্চ্যুয়াল" শব্দটি মাথায় ফাঁক ফেলেই উঁকিঝুঁকি মারছিল, মাঝে মাঝেই বনবন করে ঘুরছিল, এবং ইদানীং যেন আরও বেশি-ই । অনেকবারই ইচ্ছে হয়েছে কিছু লিখি, কিন্তু হয়ে উঠেনি। সব কথা ভার্চ্যুয়াল রয়ে গেছে মনে মনে। আসলে সত্যি কথা বলতে কি একেক সময় মনে হয়, আমাদের সব কিছুই তো ভার্চ্যুয়াল। আজ বর্তমান, মূহুর্ত, এই সব কিন্তু এক পলকের। অতীত ও ভবিষ্যৎ, সময়, প্রকৃত অর্থেই ভার্চ্যুয়াল। সত্যিই বাস্তব তো ক্ষণিকের। আমাদের মন, মগজ, পৃথিবী,আমাদের চারপাশের যে অবয়ব, ধর্ম, অতীত, ভবিষ্যৎ, সব কিছুই ভার্চুয়াল মনে হয়। সবই অধরা। কি কি ছুঁতে পারি ? মন,ভাবনা, রাগ, দুঃখ, ভালোবাসা কিছুই তো ছুঁয়ে দেখতে পারি না,সবই তো অনুভব করি। এই অনুভবের অনুভূতি কিন্তু আবার নিজে Read More
<!-- wp:paragraph --> <p>লোকে বলে হিন্দু মুসলমানের সবেতেই উল্টো।আর তাই দুই সম্প্রদায়ের ঝগড়া-ঝাঁটি লেগেই আছে সেই মধ্যযুগ থেকে আজও।কিন্তু রাঢ় অঞ্চলের লোকজীবনে লোকধর্মে লোকসংস্কৃতিতে যেন 'একই বৃন্তে দুইটি কুসুম হিন্দু মুসলমান'।</p> <!-- /wp:paragraph --> <!Read More
বিরল ব্যতিক্রমী সঙ্গীতাচার্য আবু দাউদ অনল আবেদিন প্রাচীন ভারতে শিক্ষাদান চলত গুরুগৃহে। তার মোক্ষম দৃষ্টান্ত রামায়ণ। সেখানে আমরা দেখি, রামচন্দ্রের যমজ সন্তান লব ও কুশের যাবতীয় শিক্ষাদীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে মহর্ষি বাল্মিকীর কুটিরে ও বাল্মিকীর হাতে। একই প্রথার প্রমাণ আছে মহাভারতে। গুরু দ্রোণাচার্যের গৃহে ও তাঁর হাতেই কৌরব ও পাণ্ডবরা শিক্ষাদীক্ষা পেয়েছিলেন বলে মহাভারতে উল্লেখ রয়েছে। আজ আর সেই রাম নেই, নেই সেই রাজত্বও। এখন আর শিক্ষাদান করা হয় না। এখন অনেক ক্ষেত্রেই মুদিখানার সওদার মতো শিক্ষা বিক্রি করা হয়। শিক্ষা কেনা হয়। গুরুশিষ্যের চালচিত্র আজ বদলে গিয়েছে ক্রেতাবিক্রেতার দেনাপাওনার সম্পর্কে। এই আবহেই বিরল ব্যতিক্রমী এক অনন্য শিক্ষকের হদিশ রয়েছে এপার বাংলার এক মফস্বল শহরে। পুরাকালে বাল্মিকী ও দ্রোণাচার্য তাঁদের নিজগৃহে রেখে শিষ্যদের দিয়েছিলেন অস্ত্রসস্ত্র শিক্ষা। আধুনিক কালের ওস্তাদ আবু দাউদ খাঁ (১৯২৬-১৯৯৯) তাঁর শিষ্য-শিষ্যাদের নিজগৃহে রেখে শিখিয়েছেন শাস্ত্রীয় সঙ্গীত, খেয়াল-ঠুংরি। তাঁর পৈত্রিক নাম আবু দাউদ। তবুও তিনি তাঁর সুরের বিস্তারের সঙ্গেই রসিকজন থেকে শুরু করে আমজনতা পর্যন্ত সবার কাছেই হয়ে উঠেছিলেন 'ওস্তাদ আবু দাউদ খাঁ'।Read More
আব্দুল হালিম বিশ্বাস পয়গম্বর কেবল একজন ধর্ম প্রচারক ছিলেন না। ইসলামিক সমাজের অর্থনীতি, সমাজনীতি, রাষ্ট্রনীতি, যুদ্ধনীতি, মানুষের জীবন ও যাপন নিয়ে সুচিন্তিত অভিমত ব্যক্ত করেছেন। তিনি একজন সফল সমাজ সংস্কারক, দার্শনিকও। এই অর্থে পয়গম্বর ঐতিহাসিক চরিত্র। ঐতিহাসিক চরিত্র যুগে যুগে আলোচিত ও বিশ্লেষিত হবে সেটাই স্বাভাবিক। অবশ্য আলোচনা ও কটুক্তি কখনো এক নয়। দুইয়ে বিস্তর ব্যবধান আছে। আলোচনার উদ্দেশ্য হলো যথার্থ মূল্যায়ন। যেখানে কটুক্তির উৎস হলো মুখ্যত ক্রোধ। কখনো বা ঘৃণা ও বিদ্বেষ। আধিপত্যবাদী স্পর্ধা প্রদর্শণেও অনেকে কটুক্তি করে থাকেন। খুব ছোট থেকেই মৌলবী মৌলানা সাহেবদের ওয়াজ নসিহতে শুনেছি পয়গম্বর বাহান্ন বছর বয়সে প্রথম খলিফার ছয় বছরের কন্যাকে বিবাহ করেন। আসলে তখন বিবাহের জন্য বয়সের কোনো সীমাবদ্ধতা ছিল না। এগুলো সবই তৎকালীRead More
অজস্র মানুষের চোখের জলে শেষ বিদায় নিলেন কলকাতার বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী আব্দুর রাউফ মোহাম্মদ সাদউদ্দিন কলকাতার বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী, লেখক-গবেষক , প্রাবন্ধিক ও ঐতিহ্যবাহী চতুরঙ্গ পত্রিকার প্রাক্তন সম্পাদক আব্দুর রাউফ অজস্র মানুষের চোখের জলে শেষ বিদায় নিলেন।শনিবার কলকাতার পার্কসার্কাস ৩ নম্বর গোবরা গোবরস্হানে তাকে দাফন করা হয়। তার আগে এদিনই পার্কসার্কাস এলাকার মেহের আলি রোডের ব তাঁর বাসভবনের কাছে তাঁর জানাজা হয়। অজস্র মানুষ ও গুনমুগ্ধ জানাজায় সামিল হন।এদিন ভোরে তাঁর একমাত্ৰ ছেলে আসাদ রাউফ নেদারল্যান্ডে থেকে কলকাতা পৌছান।তারপর সিদ্ধান্ত হয় বাদ জহর রাউফ সাহেবের দাফন হবে। উল্লেখ্য , রাউফ সাহেব মারা যান ৯ জুন বৃহস্পতিবার রাতে। গত এপ্রিল মাস থেকে তিনি অসুস্থ ছিলেন। কলকাতার পার্কসার্কাস এলাকার মেহের আলি রোডের বাসভবনে তাঁর চিকিৎসার ব্যবস্হা করা হয়।সর্বক্ষনের জন্য আয়া রাখা হয়।এছাড়া তাঁর স্ত্রীও সবসময় দেখভাল করতেন। ১৯৪৭ সালের ২ ফেব্রুয়ারী হুগলি জেলার তারকেশ্বর থানার গয়েশপুর গ্রামে আব্দুর রাউফ জন্মগ্রহণ করেন ।গ্রামের স্কুলে প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শেষ করে কলকাতার মৌলানা আজাদ কলেজে(সাবেক ইসলামিয়া কলেজ) ইতিহাসে অনার্স নিয়ে ভর্তি হন। কৃতিত্ত্বের সঙ্গে অনার্স পাশ করে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস নিয়ে এম এতে ভর্তি হন। ওখান থেকে এম এ পাশ করে জড়িয়ে পড়েন লেখালেখির সঙ্গে। একসময় আনন্দবাজার পত্রিকাতে চাকুরি করতেন।পরে সেখান থেকে চলে আসেন। হুমায়ুন কবীর ও আতাউর রহমান প্রতিষ্ঠিত চতুরঙ্গ পত্রিকার সম্পাদক হন।কলকাতা সহ পশ্চিমবঙ্গের বিদ্বজনদের কাছে এই পত্রিকা খুব জনপ্রিয় ছিল। এছাড়াও দীর্ঘ একদশক ধরে সংবাদ প্রতিদিন পত্রিকায় উপসম্পাদকীয় লিখতেন।কলকাতার পার্কসার্কাস এলাকার ব্রাইট স্ট্রিট থেকে প্রকাশিত দিনকাল পত্রিকার তিনি ছিলেন প্রধান সম্পাদক।২০০৭-০৮ সালে তিনি সেরা সম্পাদক হিসাবে পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমী পুরস্কার পান। বেশ কিছুদিন তিনি সারদা গ্রুপের দৈনিক সকালবেলা-র বিভাগীয় সম্পাদক ছিলেন।তাঁর মৃত্যুতে কলকাতা একজন বিদগ্ধ ব্যক্তিত্বকে হারালেন।Read More